Start of নর করকট কচদর ভমক Quiz
1. ২০২২ সালে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দলের নতুন কোচ হিসেবে কে নিযুক্ত হয়েছিলেন?
- জুলফিকার বাবু
- সাকলাইন মুশতাক
- হাসান টিলকারত্নে
- মিথুন দাস
2. হাসান টিলাকারত্নের বাংলাদেশের মহিলা ক্রিকেট দলের সঙ্গে চুক্তির সময়সীমা কত বছর?
- দুই বছর
- চার বছর
- তিন বছর
- এক বছর
3. হাসান টিলাকারত্নে বাংলাদেশের মহিলা দলের কোচ হিসেবে কবে পদ গ্রহণ করেন?
- সেপ্টেম্বর ২০২২
- অক্টোবর ২০২১
- নভেম্বর ২০২২
- জানুয়ারি ২০২৩
4. হাসান টিলাকারত্নের প্রথম কাজ কী ছিল বাংলাদেশের মহিলা দলের কোচ হিসেবে?
- অস্ট্রেলিয়া সফর
- নিউজিল্যান্ড সফর
- ইংল্যান্ড সফর
- দক্ষিণ আফ্রিকা সফর
5. হাসান টিলাকারত্নের আগে বাংলাদেশের মহিলা ক্রিকেট দলের কোচ ছিলেন কে?
- রানু রায়
- মঞ্জুর ইসলাম মঞ্জু
- সাবিনা রশীদ
- নাজমা সুলতানা
6. বাংলাদেশের নারী দলের জন্য নতুন কোচ নিযুক্ত করার কারণ কী ছিল?
- দলের জয়ের ধারায় ফিরতে সহায়তা করা
- ফেডারেশনের জমি বৃদ্ধি করা
- নতুন টাকায় বিনিয়োগ করা
- দলে নতুন খেলোয়াড় যোগ করা
7. বাংলাদেশের মহিলা ক্রিকেট দলের বর্তমান শারীরিক পারফরম্যান্স কোচ কে?
- ইয়ান ডুরান্ট
- জেমস প্যাটিং
- রবি শেখর
- সঞ্জয় মিশ্র
8. ইয়ান ডুরেন্টকে বাংলাদেশের নারী দলের শারীরিক পারফরম্যান্স কোচ হিসেবে কখন নিযুক্ত করা হয়েছিল?
- মে ৩০, ২০২৩
- জুন ১, ২০২৩
- জুলাই ১৫, ২০২২
- আগস্ট ১০, ২০২৩
9. ইয়ান ডুরেন্টের বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাথে চুক্তির সময়সীমা কত বছর?
- চার বছর
- দুই বছর
- এক বছর
- তিন বছর
10. ইংলিশ মহিলা ক্রিকেটে ইয়ান ডুরেন্টের পূর্বের পদ ছিল কী?
- ফিটনেস কোচ
- শক্তি ও শর্তাবলী প্রশিক্ষক
- প্রধান কোচ
- উইকেটরক্ষক কোচ
11. ইয়ান ডুরেন্ট ইংলিশ মহিলা ক্রিকেটের ক্ষেত্রে কত বছর ধরে শক্তি ও শারীরিক প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন?
- ৫ বছর
- ১০ বছরের বেশি
- ১৫ বছর
- ৩ বছর
12. বাংলাদেশ মহিলা দলের পূর্বের কোচ মঞ্জুর ইসলাম মঞ্জুর দায়িত্ব কী ছিল?
- দলের ফিল্ডিং বিভাগের দায়িত্ব।
- দলের পেস বিভাগের দায়িত্ব।
- দলের নির্বাচকের দায়িত্ব।
- দলের ব্যাটিং বিভাগের দায়িত্ব।
13. মঞ্জুর ইসলাম মঞ্জু বাংলাদেশ মহিলা দলের সাথে কত দিন কাজ করেছেন?
- চার বছর
- এক বছর
- তিন বছর
- পাঁচ বছর
14. মঞ্জুর ইসলাম মঞ্জুর পরিবর্তনের আগে দলের নির্বাচক হিসেবে তার ভূমিকা কী ছিল?
- তিনি দলের নির্বাচক ছিলেন।
- তিনি দলের অধিনায়ক ছিলেন।
- তিনি দলের ফিল্ডিং কোচ ছিলেন।
- তিনি দলের পেস বোলার ছিলেন।
15. বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নির্বাচিত দুই বিদেশি কোচের নাম কী?
- সোহেল তানভির এবং একজন ফিটনেস কোচ
- ইয়ান ডুরান্ট এবং একজন বোলিং কোচ
- নাজমুল হোসেন এবং একজন আها উৎসব কোচ
- রাসেল ডমিঙ্গো এবং একজন ক্রীড়া বিশ্লেষক
16. নারীদের ক্রিকেট দলের জন্য যে বোলিং কোচ নিযুক্ত করা হবে তার ভূমিকা কী?
- ব্যাটারদের সাহায্য করা।
- দলের নির্বাচক হওয়া।
- বোলারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া।
- ফিল্ডিং দক্ষতা উন্নত করা।
17. বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড মহিলা দলের নতুন কোচ নিযুক্তির ঘোষণা কখন দেয়?
- আগস্ট ১০, ২০২৩
- এপ্রিল ৩০, ২০২৩
- জুন ১, ২০২৩
- জুলাই ১৫, ২০২৩
18. বাংলাদেশ মহিলা দলের নতুন কোচদের নিয়োগের গুরুত্ব কী?
- যুব খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ দেওয়া।
- খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত দক্ষতা উন্নত করা।
- আসন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য দলকে প্রস্তুত করা।
- দলের কমনীয়তা বাড়ানো।
19. বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের মহিলা ক্রিকেট বিভাগের প্রধান কে?
- মুনীরা সুলতানা
- সুমিতা দে
- জাহাঙ্গীর আলম
- শফিকুল আলম চৌধুরী
20. শফিকুল আলম চৌধুরী হাসান টিলাকারত্নের নিয়োগ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে কী ভূমিকা রেখেছিলেন?
- তিনি নিয়োগ নিশ্চিত করেছেন।
- তিনি ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক ছিলেন।
- তিনি খেলোয়াড়দের অধিনায়ক ছিলেন।
- তিনি দলকে নির্বাচিত করেছিলেন।
21. বাংলাদেশ মহিলা দলের নতুন কোচ হাসান টিলাকারত্নে কি কারণে নিযুক্ত হন?
- দলটির বিজয় পুনরুদ্ধারের জন্য
- নতুন খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণের জন্য
- ক্রিকেট মাঠে উন্নতি করার জন্য
- বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য
22. বাংলাদেশ দলের নতুন কোচদের প্রথম কাজ কী ছিল?
- পুরাতন কোচদের সাথে আলোচনা করা
- নতুন খেলোয়াড় বাছাই করা
- আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য দল প্রস্তুতি নেওয়া
- অনুশীলন পরিকল্পনা করা
23. আসন্ন আন্তর্জাতিক কর্মসূচির জন্য হাসান টিলাকারত্নের চুক্তির সময়সীমা কত বছর?
- চার বছর
- দুই বছর
- এক বছর
- তিন বছর
24. হাসান টিলাকারত্নে বাংলাদেশের মহিলা দলের কোচ হিসেবে কবে যোগদান করেন?
- জানুয়ারী ২০২১
- সেপ্টেম্বর ২০২৩
- মে ২০২০
- নভেম্বর ২০২২
25. হাসান টিলাকারত্নের পূর্বের কোচিং অভিজ্ঞতা দলের প্রয়োজন বোঝার ক্ষেত্রে কতটা সহায়ক হতে পারে?
- তিনি দলের খেলোয়াড়দের সাথে সম্পর্ক উন্নত করতে পারেন।
- তাঁর অভিজ্ঞতা দলের সহায়তা করবে না।
- তার প্রাক্তন কোচিং দলের কৌশল পরিবর্তন করবে।
- তাঁর অভিজ্ঞতা দলের প্রয়োজন বোঝাতে সহায়ক।
26. মঞ্জুর ইসলাম মঞ্জুর পরিবর্তনের আগে বাংলাদেশ মহিলা দলের দায়িত্বে ছিলেন তিনি কী?
- তিনি দলের ব্যাটিং বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন।
- তিনি দলের কোচ ছিলেন।
- তিনি দলের পেস বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন।
- তিনি দলের ফিল্ডিং বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন।
27. মঞ্জুর ইসলাম মঞ্জুকে নির্বাচকের দায়িত্ব থেকে অপসারণের কারণ কী ছিল?
- মনজুর ইসলামের অসুস্থতা ছিল।
- দলের মধ্যে বিভেদ তৈরি হয়েছিল।
- নতুন কৌশল আনতে হবে।
- অন্য খেলোয়াড়দের উন্নতি করতে চেয়েছিল।
28. ইয়ান ডুরেন্ট বাংলাদেশের মহিলা ক্রিকেট দলের কি ভূমিকা পালন করেন?
- কর্মকর্তার প্রধান
- শারীরিক কার্যকলাপের কোচ
- ব্যাটিং কোচ
- মাঠ ব্যবস্থাপক
29. বাংলাদেশ মহিলা দলের শারীরিক পারফরম্যান্স কোচ হিসেবে ইয়ান ডুরেন্টের নিযুক্তির গুরুত্ব কী?
- খেলার কৌশল পরিবর্তন করা
- খেলোয়াড়দের শারীরিক ফিটনেস উন্নত করা
- প্রশিক্ষণের সংখ্যা বাড়ানো
- দলের মনোবল বৃদ্ধি করা
30. ইয়ান ডুরেন্টের শারীরিক পারফরম্যান্স কোচ হিসেবে নিয়োগের পর তার প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
- তিনি আগ্রহী ছিলেন না এবং ফিরে আসতে চাননি।
- তিনি নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণের জন্য উচ্ছ্বসিত এবং প্রস্তুত ছিলেন।
- তিনি হতাশাগ্রস্ত এবং প্রস্তুত ছিলেন না।
- তিনি উৎসাহিত ছিলেন তবে তার অনিশ্চিততা ছিল।
Quiz Successfully Completed!
Congratulations on completing the quiz on ‘নর করকট কচদর ভমক’! We hope you found it both informative and enjoyable. Through this quiz, you may have discovered new insights into the significance and role of ‘নর করকট কচদর’ in various contexts. Learning can often be an engaging journey, and we are glad you were a part of it.
This quiz has likely helped you understand key concepts, terminology, and themes related to the topic. Perhaps you learned about the unique characteristics that define ‘নর করকট কচদর’ and its importance in cultural and social discussions. Gaining this knowledge can enhance your appreciation and critical thinking regarding the subject.
We encourage you to explore the next section on this page. There, you’ll find further information that dives deeper into the topic ‘নর করকট কচদর ভমক’. Expanding your knowledge can lead to even greater insights. Keep learning and discovering! Your journey doesn’t have to stop here.
নর করকট কচদর ভমক
নর করকট পরিচিতি
নর করকट, যা ইংরেজিতে Cancer indica নামে পরিচিত, এটি একটি সামুদ্রিক সামুদ্রিক প্রাণী। এটি সাধারণত ভারতীয় উপমহাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে দেখা যায়। নর করকটের শরীরে কঠিন খোলস থাকে, যা তাদের রক্ষা করে। এদের আকার সাধারণত ১০ সেন্টিমিটার থেকে ৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
নর করকটের বাসস্থান
নর করকট সাধারণত সমুদ্রের তলদেশে, পাথর এবং কাঁকড়ার সঙ্গে থাকে। এটি সাধারণত শান্ত, বালুকাময় বা পাথুরে অঞ্চলে বসবাস করে। নর করকট সাধারণত উপকূলীয় জলস্রোতে এবং মুছের গভীরতায় পাওয়া যায়।
নর করকটের খাদ্যগ্রহণ
নর করকট মূলত মৎস্য, শামুক এবং অন্যান্য ছোট সামুদ্রিক জীবজন্তু খায়। এরা সাধারাণত খাদ্য সংগ্রহের জন্য নিজেদের চাপ ধরে রাখে এবং শিকার শুরু করে। এদের শক্তিশালী চিঁড়া শিকারের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।
নর করকটের প্রজনন প্রক্রিয়া
নর করকটের প্রজনন সাধারণত গ্রীষ্মকালে ঘটে। স্ত্রী করকট তাদের ডিম পানিতে ছাড়ে, যা সাধারণত ১০০০ থেকে ২০,০০০ ডিমের মধ্যে হয়। ডিমগুলি জল থেকে বেরিয়ে আসার পরে তীরে বা আলগা স্তুপে পৌঁছে যায়। জন্মগ্রহণকারী লার্ভা পরে পূর্ণাঙ্গ করকটে পরিণত হয়।
নর করকটের অর্থনৈতিক গুরুত্ব
নর করকটের ব্যবহার স্থানীয় খাবারে গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে। এটি বিশেষত সমুদ্র খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহার হয়। এদের থেকে প্রাপ্ত মাংস স্থানীয় বাজারে চাহিদা রয়েছে। এছাড়াও, নর করকট কিছু সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যগতভাবে উৎসবের খাদ্য হিসাবে প্রচলিত।
What is নর করকট কচদর ভমক?
নর করকট কচদর ভমক হলো একটি প্রাচীন ও উল্লেখযোগ্য পৌরাণিক চরিত্র। এটি বাংলার folklore এবং পুরাণে সম্পৃক্ত। এই মূল চরিত্রটি সাধারণত মানুষের সূক্ষ্ম মনোজাগতিক অবস্থা ও মনোবিজ্ঞানিক পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে। গ্রিক পুরাণে এর সঙ্গে তুলনামূলক চরিত্র দেখা যায়।
How does নর করকট কচদর ভমক influence culture?
নর করকট কচদর ভমক সাংস্কৃতিক ধারায় বিপুল প্রভাব ফেলেছে। এটি লোকসংগীত, নৃত্য ও নাটেকে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বিশেষ করে, জাতীয় ঐতিহ্য এবং সামাজিক সংবেদনশীলতাকে তুলে ধরতে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এ চরিত্রের উপর ঐতিহ্যবাহী উৎসবও পালিত হয়।
Where can نر کرکٹ کچدر بھومک be found in literature?
নর করকট কচদর ভমক বাংলা সাহিত্যে বিশেষ করে কাব্য এবং গল্পে পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং কাজী নজরুল ইসলামের মাধ্যমে এটি প্রসারিত হয়েছে। নাটক এবং কবিতায় এর চিত্রায়ন রয়েছে, যা সম্পূর্ণ সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে।
When did নর করকট কচদর ভমক gain prominence?
নর করকট কচদর ভমক মূলত মধ্যযুগে বাংলার সংস্কৃতির অংশ হিসেবে পরিচিতি লাভ শুরু করে। এই সময়ে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটছিল। তখনকার সমাজে এই চরিত্রটি মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এর ফলে এটি সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছে।
Who are notable figures associated with নর করকট কচদর ভমক?
নর করকট কচদর ভমক এর সাথে সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং হুমায়ুন আহমেদ রয়েছেন। তারা তাদের লেখায় এই চরিত্রটির মানসিক গভীরতা ও সামাজিক গুরুত্বপূর্ণতাকে তুলে ধরেছেন। ফলে এ চরিত্রটি তাদের সাহিত্যকর্মে বিশেষ স্থান পেয়েছে।
